সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত “সহকারী শিক্ষক” এর শূন্যপদে এবং জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিইডি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট সহকারী শিক্ষক পদে জাতীয় বেতন স্কেল,২০১৫এর ১৩তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগের জন্য বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের নিকট থেকে পার্বত্য তিন জেলা রাঙ্গামাটি খাগড়াছড়ি বান্দরবান ব্যাতিত নিম্নে উল্লেখিত নির্দেশনা /শর্ত অনুযায়ী  দরখাস্তের আহবান করা হয়েছে।

পদের নাম: সহকরী শিক্ষক
বেতন স্কেল: ১১০০০-২৬৫৯০ (গ্রেড-১৩)
২০অক্টেবর ২০২০ সালে বয়স সর্বনিম্ন ২১বৎসর এবং ২৫মার্চ ২০২০ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বৎসর । মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রতিবন্ধি আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ২৫মার্চ ২০২০ তারিখে ৩২বৎসর। শিক্ষাগত যোগ্যতা স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ সহ স্নাতক বা স্নাতক(সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী ।
আবেদনকারী যে উপজেলা বা থানার বাসিন্দা তার প্রার্থিতা উপজেলা বা থানা অনুকূলে নির্ধারিত থাকবে এবং তার নিয়োগ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম তদনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নিয়োগ বিধিমালা 2019 এ বর্ণিত প্রক্রিয়া অনুযায়ী নির্বাচিত প্রার্থী কে নিজ উপজেলা নিয়োগ দেওয়া হবে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নিয়োগ বিধিমালা 2019 মেধাক্রমানুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের দাঁড়া উপজেলা ভিত্তিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রাজস্বখাতভূক্ত সহকারি শিক্ষক এর শূন্য পদ পূরণ করা হবে প্রার্থীদের জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্ব খাতে সৃষ্ট সহকারী শিক্ষকের পদ সমূহ পূরণ করা হবে।
বিবাহিত মহিলা: প্রার্থীগণ আবেদনে তাদের স্বামী অথবা পিতার স্থায়ী ঠিকানায় আবেদন করতে পারবেন তবে এটি স্থায়ী ঠিকানার মধ্যে তিনি যেটি আবেদনে উল্লেখ করবেন তার প্রার্থিতা সেই উপজেলা বা তোমার কোটায় বিবেচিত হবে। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।
অসত্য ভুয়া তথ্য সম্বলিত ত্রুটিপূর্ণ অসম্পূর্ণ আবেদনপত্র কোনো কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে বাতিল বলে গণ্য হবে। প্রার্থী কর্তৃক দাখিলকৃত বাবা প্রদত্ত কোনো তথ্য বা কাগজপত্র নিয়োগ সং কার্যক্রম চলাকালে যে কোন পর্যায়ের প্রাপ্তির পরেও অসত্য ভুয়া প্রমাণিত হলে তার দরখাস্ত বা নির্বাচন বা নিয়োগ বাতিল করা হবে এবং মিথ্যা ভুয়া তথ্য সরবরাহ করার জন্য তার বিরুদ্ধে আইনগত বা পশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে তাছাড়া আবেদনের জেলা থানা উপজেলা ভুল করলে তার প্রার্থীতা বাতিল বলে গণ্য হবে।
আবেদনপত্রে পোষ্য কোটা উল্লেখ না করলে মৌখিক পরীক্ষার সময় স্বপক্ষে সনদ দাখিল করলেও তাকে পোষ্য কোটায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে না আবেদনপত্র কোটা দাবি করা সত্ত্বেও প্রয়োজনীয় প্রমাণাদি দাখিল করতে ব্যর্থ হলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে ।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ বিধিমালা 2019 এর ব্যাখ্যা অনুযায়ী অর্থ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নিয়োজিত আছেন বা ছিলেন এমন শিক্ষকের অবিবাহিত সন্তান তিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল আছেন তিনি জীবিত থাকলে বা চাকরিতে থাকলে সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল থাকতেন এবং উক্ত শিক্ষকের বিধবা বিবাহ কে সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল ছিলেন যিনি জীবিত থাকলে অনুরূপভাবে নির্ভরশীল থাকতেন। মৌখিক পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রার্থীদের কে 25 অক্টোবর 2020 তারিখে পর্যন্ত ত্রিপত্র ছিলেন মর্মে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক প্রদত্ত সনদ দাখিল করতে হবে। কোন প্রার্থী উল্লেখিত সনদ দাখিল করতে ব্যর্থ হলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে আবেদনপত্রে পুরুষ প্রার্থী মহিলা কিংবা মহিলা প্রার্থী পুরুষ উল্লেখ করলে তার প্রার্থীতা বাতিল বলে গণ্য হবে।লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের নিম্নবর্ণিত সত্যায়নকৃত কাগজপত্রাদি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রার্থমিক শিক্ষা অফিসে দাখিল করতে হবে।

আবেদনের নিয়মাবলী: 

১. অনলাইনে আবেদন শুরু হবে ২৫/১০/২০২০ইং সকাল ১০:৩০ হতে।
২. আবেদনের শেষ তারিখ: ২৪ নভেম্বর ২০২০ইং , রাত ১১.৫৯ মি পর্যন্ত।
dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
আবেদন ফিস: ১১০/= (একশত দশটাকা) 

আবেদন করুন

সুত্র: ইত্তেফাক, ২০/১০/২০২০ইং

old